উত্তপ্ত কাশ্মীরে টেররিস্ট সমর্থক জনতা ও নিরাপত্তারক্ষী খণ্ডযুদ্ধে মৃতের সংখ্যা বেড়ে দাঁড়িয়েছে ২২। এদের মধ্যে ২১ জন বিক্ষোভকারী ও একজন পুলিশকর্মী।
এদিকে, তৃতীয়দিনের জন্য বন্ধ রাখা হল অমরনাথ যাত্রা। পুলিশ জানিয়েছে যে যাত্রীদের ভগবতী নগরের ক্যাম্প ছেড়ে এগতে নিষেধ করা হয়েছে।
ইতিমধ্যই কাশ্মীরের ১০টি জেলাতেই কার্ফু জারি করা হয়েছে। কাশ্মীরে রিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে ১৬ কম্পানি কেন্দ্রীয় বাহিনী পাঠানো হয়েছে। পরিস্থিতি জানতে কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী রাজনাথ সিং মুখ্যমন্ত্রী মেহবুবা মুফতির সঙ্গে কথা বলেন।
জম্মু ও কাশ্মীর সরকার হুরিয়তের মতো বিচ্ছিন্নতাবাদী সংগঠনগুলির কাছেও শান্তিরক্ষায় সাহায্যের আবেদন জানিয়েছে। জানা গেছে যে পরিস্থিতি সামাল দিতেই এই বার্তার চেষ্টা।
অন্যদিকে কাশ্মীরের ঘটনায় ভারত সরকারের ভূমিকার নিন্দা করেছে পাকিস্তান। কিন্তু নয়া দিল্লী মনে করছে যে হামলার পিছনে পরোক্ষে পড়শি দেশের ভূমিকা রয়েছে।
এ নিয়ে জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টা অজিত দোভাল রাজনাথ সিংয়ের সঙ্গে কথা বলেছেন।